Previously Was | Has Been Updated To |
---|---|
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
2022-03-19 16:03:51 @103.124.111.43 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
2021-11-29 08:56:23 @103.121.10.204 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
2021-11-29 08:56:19 @103.121.10.204 | |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তার তারা দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তার তারা দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। |
2021-11-29 08:52:15 @103.121.10.204 | |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সন্যসামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সন্যসামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। |
2021-10-17 02:22:42 @103.35.168.80 | |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সন্যসামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সন্যসামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। ক |
2021-10-17 02:22:38 @103.35.168.80 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
|
2020-09-27 17:04:54 @202.133.88.113 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
|
2020-09-27 17:04:49 @202.133.88.113 | |
oghiofofh '
h h ]\ih h ==- |
|
2020-09-05 10:49:03 @103.118.76.101 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
2020-03-29 21:51:59 @103.86.111.158 | |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগাহ্নিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগান্বিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
2020-03-01 15:42:37 @42.0.7.243 | |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগাহ্নিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগান্বিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
2020-03-01 15:42:37 @42.0.7.243 | |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগাহ্নিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগান্বিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
2020-03-01 15:42:35 @42.0.7.243 | |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তার তারা দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তারা তার দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
2020-03-01 15:41:06 @42.0.7.243 | |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তার তারা দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তারা তার দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
2020-03-01 15:40:56 @42.0.7.243 | |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তার তারা দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
উতামিশ বাইতুল মালের দায়িত্ব নিয়ে এর খরচের ব্যপারে অপচয় করতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত বাইতুল মাল একেবারে খালি হয়ে যায়। তুরকীরা একারনে উনার উপর ক্রুদ্ধ হয়। তার কাছ থেকে সরে গিয়ে তারা বিরুদ্ধে সবাই একত্রিত হয়। সবই সওয়ারিতে চড়ে তারা তার দিকে আসে, এবং খলিফার প্রাসাদ ঘেরাও করে ফেলে। উতামিশ ঐ সময় খলিফা মুসতায়িনের নিকট ছিলেন। কিন্তু উনি খলিফাকে তাদের সাথে দেখা করতে নিষেধ করতে পারেন নি, বা তাদেরকেও সেখান থেকে হটিয়ে দিতেও পারেন নি। তুরকীরা উতামিশকে দোষারোপ করে পদত্যাগ করিয়ে হত্যা করে। তার সম্পদ, আয় ও ঘড়বাড়ি বাজেয়াপ্ত করে।
খলিফা তার পর উজির হিসাবে আবু সালেহ মুহাম্মদ বিন ইয়াজদাদকে নিয়োগ দেন। এবং ছোট বুগাকে ফিলিস্তিনের দায়িত্ব দেন। ওয়াসিফকে দায়িত্বদেন ইরানের আহওয়াজ এলাকার। খলিফার এই কাজের জন্য বড় আঘাত পড়ে, এবং উনার অসংখ্য দুর্বলাতা প্রকাশ পায়। মরক্কোবাসীরা জামাদিউল সানির আরম্ভ হবার তিন দিন আগে বৃহস্পতিবারে সামারাতে অভিযান চালায়। তারা একত্রিত হয়, সওয়ারিতে চড়ে, এর পর আলাদা আলাদা হয়ে যায়। জামাদিউল আউয়াল শেষ হবার পাচ দিন আগে শুক্রবারে, যেটা জুলাইয়ের ষোল তারিখ ছিলো, সামারার পুরো আকাশ মেঘে ছেয়ে গিয়ে এবং প্রচন্ড বজ্রপাত সহ অদ্ভুত বৃষ্টিপাত হয়। সকাল থেকে সূর্যস্তের পূর্ব পর্যন্ত প্রচন্ড বৃস্টিপাত চলে। জিলহজ্জ মাসে ইরানের রাই শহরের জনগন পচন্ড ভূমিকম্প কবলে পড়ে। ভুমির প্রচন্ড কম্পনে বাড়িঘড় ভেঙ্গে পড়ে। এতে অনেক লোক মারা যায়। এবং বাকি লোক বেরিয়ে মরুভুমিতে চলে যায়। এই বছর হজ্জ পরিচালনা করান আব্দুস সামাদ বিন মুসা বিন ইব্রাহীম। উনি মক্কার গভর্নর ছিলেন। |
2020-03-01 15:40:54 @42.0.7.243 | |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সন্যসামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। |
রোমান সিমান্তের কাছে যে মুসলিমরা যুদ্ধে নিহত হয়েছে তাদের উপর খরচ না করে, রোমান সিমান্তের কাছের বিদ্রোহীদের উপর খরচ করার কারনে পর্বতের চারিধার থেকে, এবং আহওয়াজ এলাকা, পারস্য এবং অন্যান্য এলাকা থেকে প্রচুর লোক রোমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য জমা হয়। একারনে খলিফা উনার সৈন্য-সামন্ত নিয়ে অভিযান চালাতে দেরি করেন। সাধারন মানুষ তাতে ক্রোধান্বিত হয়ে এবং উপরোক্ত কাজ করে।
রবিউল আউয়াল মাসের নয় দিন বাকি থাকতে সামারার জনগন জেলখানায় আক্রমন করে। জেলখানার সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেনাবাহিনী থেকে এক দল তাদের কাছে আসে। এদেরকে ডাকা হতো "জুরাফা"। জনসাধারন তাদের পরাজিত করে। এতে অংশ নেয় ওয়াসিফ, ছোট বুগা এবং তুরকির সাধারন জনগন। সাধারন জনগনের মাঝে অনেককে মারা যায়। এই ফিতনা বহু লম্বা হয়। এর পর শান্তি আসে। রবিউল সানি মাসের মাঝা মাঝি সময়ে, তুর্কিদের মাঝে ফিতনা আরম্ভ হয়। এর কারন হলো মুসলিমদের খলিফা তখন রাজ্য পরিচালনা এবং বাইতুল মালের দায়িত্ব তিন ব্যক্তির উপর ন্যস্ত করেছিলেন। একজন উতামিশ আত-তুরকী, উনি খলিফার খাস লোক এবং উজির পদে ছিলেন। আব্বাস বিন মুসতায়িন উনাকে নিজ ঘরে পালন করেন। এবং উনাকে ফারসী ভাষা শিক্ষা দেন। আর ছিলেন খাদেম শাহাক, এবং খলিফার মা নিজে। খলিফার মা যা চাইতেন তার কিছুই নিষেধ করতেন না। উনার সালাম বিন সায়িদ আনসারানী নামে একজন লিখক ছিলেন। |
2020-03-01 15:38:05 @42.0.7.243 | |
يستسقى
|
|
2019-07-26 18:24:33 @156.203.66.233 | |
يستسقى
|
|
2019-07-26 18:24:02 @156.203.66.233 | |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগাহ্নিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... |
উনি মুতাওয়াক্কিলের খাস লোক ছিলেন। একসময় উনি তার উপর রাগাহ্নিত হয়ে তাকে খূরাসানে নির্বাসন দেন এবং ঐ জায়গার নায়েবকে বলেন কোনো একদিন উনাকে নতুন করে পরিচিত করে দিতে। উনি তাই করেন। উনার ভালো কবিতাগুলোর মাঝে থেকে একটা:
এমন বিপদ আসলো যার মত আর কোনো বিপদ নেই ... যার বংশ নেই, ধর্ম নেই। ... ইসমাইল আযহারি |
2018-10-10 21:11:17 @103.92.152.226 | |
[জান্নাতবাসীদের কথা] ঋতু আল জুহরী বলেন: জান্নাতবাসীদের কথা আরবী। সুফিয়ান আল-সাউরি বলেন: আমরা শিখেছি যে মানুষ সিরিয়াকের কেয়ামতের দিন কথা বলে এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করলে তারা আরবি ভাষায় কথা বলে। [নারীর বিচ্ছেদ বিশ্বের দম্পতির সাথে বিয়ে করে তারপর পরমদেশে প্রবেশ করে] ঋতু মহিলাদের মধ্যে দম্পতিদের সঙ্গে বিশ্বের বিয়ে এবং তারপর জান্নাতে প্রবেশ; তুমি কোথা থেকে এসেছ? মালিক দ্বারা দান পুত্র থেকে শ্লোক "টিকেট" এ বলেন: যে মেয়ে আবু বকর নামের তার স্বামী তার বাবার জুবায়ের অভিযোগ, সে বললঃ হে গঠন, ধৈর্য ধরুন, জুবায়ের ভাল মানুষ, স্বর্গে সম্ভবত আপনার স্বামী। তিনি বলেন: আমি জানানো হয়েছে যে যদি একটি মানুষ আবিষ্কার একটি নারী জান্নাতে তার সাথে বিবাহিত। আবু বকর ইবনে আল আরাবি বলেনঃ এটি একটি বিস্ময়কর বক্তব্য। এটা তোলে আবু দারদা, এবং হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মহিলাদের বিশ্বের তার স্বামীর শেষ হয়। |
[জান্নাতবাসীদের কথা] ঋতু আল জুহরী বলেন: জান্নাতবাসীদের কথা আরবী। সুফিয়ান আল-সাউরি বলেন: আমরা শিখেছি যে মানুষ সিরিয়াকের কেয়ামতের দিন কথা বলে এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করলে তারা আরবি ভাষায় কথা বলে। [নারীর বিচ্ছেদ বিশ্বের দম্পতির সাথে বিয়ে করে তারপর পরমদেশে প্রবেশ করে] ঋতু মহিলাদের মধ্যে দম্পতিদের সঙ্গে বিশ্বের বিয়ে এবং তারপর জান্নাতে প্রবেশ; তুমি কোথা থেকে এসেছ? মালিক দ্বারা দান পুত্র থেকে শ্লোক "টিকেট" এ বলেন: যে মেয়ে আবু বকর নামের তার স্বামী তার বাবার জুবায়ের অভিযোগ, সে বললঃ হে গঠন, ধৈর্য ধরুন, জুবায়ের ভাল মানুষ, স্বর্গে সম্ভবত আপনার স্বামী। তিনি বলেন: আমাকে জানানো হয়েছে যে, যদি একটি মানুষ আবিষ্কার একটি নারী জান্নাতে তার সাথে বিবাহিত। আবু বকর ইবনে আল আরাবি বলেনঃ এটি একটি বিস্ময়কর বক্তব্য। এটা তোলে আবু দারদা, এবং হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মহিলাদের বিশ্বের তার স্বামীর শেষ হয়। |
2017-11-24 18:57:22 abinsu7@... | |
[জান্নাতবাসীদের কথা] ঋতু আল জুহরী বলেন: জান্নাতবাসীদের কথা আরবী। Sofyan বলেন বিপ্লবী: আমরা শুনেছি মানুষ কেয়ামতের সিরিয়াক দিন কথা বলতে যদি তারা প্রবেশ জান্নাতে আরবি ভাষায় বক্তব্য রাখেন। [নারীর বিচ্ছেদ বিশ্বের দম্পতির সাথে বিয়ে করে তারপর পরমদেশে প্রবেশ করে] ঋতু মহিলাদের মধ্যে দম্পতিদের সঙ্গে বিশ্বের বিয়ে এবং তারপর জান্নাতে প্রবেশ; তুমি কোথা থেকে এসেছ? মালিক দ্বারা দান পুত্র থেকে শ্লোক "টিকেট" এ বলেন: যে মেয়ে আবু বকর নামের তার স্বামী তার বাবার জুবায়ের অভিযোগ, সে বললঃ হে গঠন, ধৈর্য ধরুন, জুবায়ের ভাল মানুষ, স্বর্গে সম্ভবত আপনার স্বামী। তিনি বলেন: আমি জানানো হয়েছে যে যদি একটি মানুষ আবিষ্কার একটি নারী জান্নাতে তার সাথে বিবাহিত। আবু বকর ইবনে আল আরাবি বলেনঃ এটি একটি বিস্ময়কর বক্তব্য। এটা তোলে আবু দারদা, এবং হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মহিলাদের বিশ্বের তার স্বামীর শেষ হয়। |
[জান্নাতবাসীদের কথা] ঋতু আল জুহরী বলেন: জান্নাতবাসীদের কথা আরবী। সুফিয়ান আল-সাউরি বলেন: আমরা শিখেছি যে মানুষ সিরিয়াকের কেয়ামতের দিন কথা বলে এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করলে তারা আরবি ভাষায় কথা বলে। [নারীর বিচ্ছেদ বিশ্বের দম্পতির সাথে বিয়ে করে তারপর পরমদেশে প্রবেশ করে] ঋতু মহিলাদের মধ্যে দম্পতিদের সঙ্গে বিশ্বের বিয়ে এবং তারপর জান্নাতে প্রবেশ; তুমি কোথা থেকে এসেছ? মালিক দ্বারা দান পুত্র থেকে শ্লোক "টিকেট" এ বলেন: যে মেয়ে আবু বকর নামের তার স্বামী তার বাবার জুবায়ের অভিযোগ, সে বললঃ হে গঠন, ধৈর্য ধরুন, জুবায়ের ভাল মানুষ, স্বর্গে সম্ভবত আপনার স্বামী। তিনি বলেন: আমি জানানো হয়েছে যে যদি একটি মানুষ আবিষ্কার একটি নারী জান্নাতে তার সাথে বিবাহিত। আবু বকর ইবনে আল আরাবি বলেনঃ এটি একটি বিস্ময়কর বক্তব্য। এটা তোলে আবু দারদা, এবং হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মহিলাদের বিশ্বের তার স্বামীর শেষ হয়। |
2017-11-24 18:55:08 abinsu7@... | |
[জান্নাতবাসীদের কথা] ঋতু আল জুহরী বলেন: জান্নাতবাসীদের কথা আরবী। Sofyan বলেন বিপ্লবী: আমরা শুনেছি মানুষ কেয়ামতের সিরিয়াক দিন কথা বলতে যদি তারা প্রবেশ জান্নাতে আরবি ভাষায় বক্তব্য রাখেন। [নারীর বিচ্ছেদ বিশ্বের দম্পতির সাথে বিয়ে করে তারপর পরমদেশে প্রবেশ করে] ঋতু মহিলাদের মধ্যে দম্পতিদের সঙ্গে বিশ্বের বিয়ে এবং তারপর জান্নাতে প্রবেশ; তুমি কোথা থেকে এসেছ? মালিক দ্বারা দান পুত্র থেকে শ্লোক "টিকেট" এ বলেন: যে মেয়ে আবু বকর নামের তার স্বামী তার বাবার জুবায়ের অভিযোগ, সে বললঃ হে গঠন, ধৈর্য ধরুন, জুবায়ের ভাল মানুষ, স্বর্গে সম্ভবত আপনার স্বামী। তিনি বলেন: আমি জানানো হয়েছে যে যদি একটি মানুষ আবিষ্কার একটি নারী জান্নাতে তার সাথে বিবাহিত। আবু বকর ইবনে আল আরাবি বলেনঃ এটি একটি বিস্ময়কর বক্তব্য। এটা তোলে আবু দারদা, এবং হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন মহিলাদের বিশ্বের তার স্বামীর শেষ হয়। |
|
2017-11-24 18:44:30 abinsu7@... | |
|
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
2017-10-17 18:32:16 @117.58.242.163 | |
[হিজরি ২৪৯ সাল]
[এই বছর যে ঘটনাগুলো ঘটেছে] এর পর আরম্ভ হয় হিজরি ২৪৯ সাল। এই বছর রজব মাসের মাঝামাঝি শুক্রবার, মুসলিমদের সৈন্যদল তুরস্কের মালাতইয়া এর কাছাকাছি রোমান সৈন্যদের মুখোমুখি হয়। বিশাল যুদ্ধে উভয় পক্ষে প্রচুর লোক মারা যায়। মুসলিমদের আমির ’উমর বিন আব্দুল্লাহ বিন আল-আকতা মারা যান। এবং আরো এক হাজার লোক মুসলিম সৈন্য মারা যায়। এভাবে আরেকজন আমির, আলী বিন ইয়াহইয়া আল-আরমানী মারা যান টহল দেবার সময়। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। এই দুই আমির ইসলামের সবচেয়ে বড় সাহায্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এই বছর সফর মাসের এক তারিখে বাগদাদে একটা বিশাল ফিতনা আরম্ভ হয়। খিলাফতের কাজে আমির-উমরাদের আধিপত্য, মুতাওয়াক্কিলের হত্যাকান্ড, মুনতাসির এবং উনার পরবর্তিতে মুসতায়িনের অজনপ্রীয়তার কারনে সাধারন জনগণ অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে। জনগন মারমুখি হয়ে জেলখানায় গিয়ে সবাইকে মুক্ত করে দেয়। সেতুগুলোর কাছে গিয়ে একটি সেতু কেটে ফেলে, অন্যটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। তাদের অস্ত্রসজ্জার ডাকে দলবেধে অসংখ্য মানুষ তাদের সাথে যোগ দেয়। তারা প্রচুর বাসায় লুট পাট চালায়। এটা বাগদাদের পূর্বপ্রান্তের ঘটনা। বাগদাদের বামপন্থিরা এইভাবে অনেক সম্পদ জমিয়ে ফেলে। |
|
2017-10-17 18:31:48 @117.58.242.163 | |
Billa
|
Billa LImanala
|
2016-09-04 21:23:06 habib@... | |
Test Entry
|
Billa
|
2016-09-04 21:21:47 habib@... | |
bili mala promanila
|
bili mala promanila gilama tora
|
2016-08-27 19:30:11 habib@... | |
bili mala
|
bili mala promanila
|
2016-08-27 19:29:59 habib@... | |
bili
|
bili mala
|
2016-08-27 19:29:47 habib@... | |
bili
|
|
2016-08-27 19:29:35 habib@... | |
bili
|
|
2016-08-27 19:28:29 habib@... | |
bili
|
|
2016-08-27 19:27:48 @::1 | |
Test Entry
|
|
2016-08-25 00:58:40 habib@... | |
আব্দুর রহমান বিন আবদু রাব্বিল কাবা বলেছেন:
আমি আব্দুল্লাহ বিন উমর রা: এর কাছে এলাম, উনি কাবার ছায়ায় বসে ছিলেন উনার চারদিকে অনেক মানুষ জমেছিলো। আমি শুনলাম উনি বলছেন: একবার আমরা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সংগে সফরে ছিলাম একটা মনজিলে থামার পরে, আমাদের মাঝে কেউ তাবু টাংগানো আরম্ভ করলো, কেউ তীর চালনা প্রতিযোগিতা আরম্ভ করলো, কেউ বা জন্তুগুলো নিয়ে দৌড় আরম্ভ করলো। এই অবস্থায় একজন ডাক দিলেন, "আসসালাতু জামিয়া"। আমরা শুনে সবাই একত্রিত হলাম। তখন রাসুলুল্লাহ ﷺ বললেন, আমার আগের সব নবী উম্মতদের বলে দিয়ে গিয়েছেন কোনটা তাদের জন্য ভালো, আর কোনটা তাদের জন্য খারাপ। এটা জানানো ছিলো তাদের উপর আল্লাহর হক। এই উম্মতের প্রথম যুগের মানুষেদের সঠিক পথে রাখা হবে। আর শেষ যুগের মানুষদের উপর বিপদাপদ এবং তারা যা অপছন্দ করে সেগুলো আসবে। এর পর ফিতনা এত বাড়বে যে মু'মিন বলবেন "এটাতে আমি ধ্বংশ হয়ে যাবো" এর পর ফিতনা চলে যাবে। এর পর ফিতনার আবার বাড়বে। মু'মিন বলবে "না, বরং এবার।" তোমাদের মাঝে যে চায় আগুন থেকে বাচতে এবং জান্নাতে প্রবেশ করতে, সে যেন আল্লাহ আর আখিরাতের উপর বিশ্বাস রেখে মৃত্যু বরন করে। এবং নিজে যেটা পেতে পছন্দ করে, সেটা যেন মানুষের জন্য পছন্দ করে। যে লোক কোনো ইমামকে বায়াত দিলো তার হাত ও অন্তর দিয়ে, সে যেন তার আদেশ পালন করে যতটুকু পারে। এবং অন্য কেউ এসে চ্যলেঞ্জ করলে তোমরা তার ঘাড়ে আঘাত করবে।" আমি মানুষের মাঝ থেকে মাথা বের করে জিজ্ঞাসা করলাম, "আমি আল্লাহ নামে জিজ্ঞাসা করছি। আপনি কি এটা রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকে শুনেছেন?" উনি উনার দু হাত দিয়ে উনার কান দেখালেন এবং বললেন, "আমি এই দুই কান দিয়ে শুনেছি এবং অন্তর দিয়ে খেয়াল করেছি।" আমি বললাম, "আমি হলাম আপনার চাচার ছেলে। আমাদের বলুন নিজেদের মাল অবৈধ ভাবে খাওয়া আর নিজেদের হত্যা না করার ব্যপারে। যেমন আল্লাহ বলেছেন -- তোমরা তোমাদের মাল নিজেরা অবৈধ ভাবে ভোগ করো না, এবং ভোগ করার জন্য বিচারকের কাছে নিয়ে যেও না'..." সুরা বাকার ১৮৮ নং আয়াত তিলওয়াত করলেন শেষ পর্যন্ত। উনি দুই হাত একত্র করলেন এবং মুখের উপর রাখলেন। এর পর হাত কিছুটা নামিয়ে বললেন: "আল্লাহর অনুসরনের ক্ষেত্রে তাদের বাধ্য হবে। আর আল্লাহর অবাধ্যতার ক্ষেত্রে তাদের অবাধ্য হবে।" আব্দুল্লাহ বিন আমর রা: রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকেও একই কথা বর্ননা করেছেন। তিনি যোগ করেছেন "এই উম্মতের শেষ যুগে একের পর এক ফিতনা দেখা যাবে যার পরেরটা আগেরটার থেকে বড় হবে।" |
|
2016-08-25 00:54:03 habib@... | |
Gilam 2
|
হুজাইর বিন রাবী বলেছেন:
ইমরান বিন হুসাইন আমাকে বললেন, : তোমার কওম এসেছিলো, এর পর এই বিষয়ে কম করতে তাদের নিষেধ করা হয়েছিলো। আমি বললাম, : আমি তাদের মাঝে থাকি, তবে তাদের অনুসারি না। উনি বললেন, : তাহলে আমার পক্ষ থেকে তাদের জানিয়ে দিও যে, এক জন হাবশি গোলাম হয়ে পাহাড়ের চুড়ায় ছাগল পালন করা যতক্ষন না আমার মৃত্যু আসে, আমার কাছে বেশি প্রিয়, কোনো কাতারে ভুল কোনো তীর নিক্ষেপ বা আঘাত করার থেকে। |
2016-08-25 00:52:47 habib@... | |
আবু সাইদ রা: বলেছেন,
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, এটা হতে যাচ্ছে যে কোনো মুসলিমের উত্তম সম্পদ হবে ভেড়া যেটা নিয়ে সে ভালো লাগা কোনো পাহাড়ে চলে যাবে যেখানে বৃস্টি পড়ে। তার দ্বীন নিয়ে ফিতনা থেকে পলানোর জন্য। |
আবু সাইদ রা: বলেছেন:
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন: এটা হতে যাচ্ছে যে কোনো মুসলিমের উত্তম সম্পদ হবে ভেড়া যেটা নিয়ে সে ভালো লাগা কোনো পাহাড়ে চলে যাবে যেখানে বৃস্টি পড়ে। তার দ্বীন নিয়ে ফিতনা থেকে পলানোর জন্য। |
2016-08-25 00:52:04 habib@... | |
আবু সাইদ রা: বলেছেন,
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, এটা হতে যাচ্ছে যে কোনো মুসলিমের উত্তম সম্পদ হবে ভেড়া যেটা নিয়ে সে ভালো লাগা কোনো পাহাড়ে চলে যাবে যেখানে বৃস্টি পড়ে। তার দ্বীন নিয়ে ফিতনা থেকে পলানোর জন্য। |
|
2016-08-25 00:51:53 habib@... | |
hello
|
hello, world
|
2016-08-25 00:32:41 habib@... | |
hello
|
|
2016-08-25 00:32:30 habib@... |