আমি একবার কুরআনের কসম খেয়ে বলি, আমি ... একাজটা অবশ্যই...
আমি একবার কুরআনের কসম খেয়ে বলি, আমি ... একাজটা অবশ্যই করবো। কিন্তু পরে আমি আর ঐ কাজটা করতে পারিনি। এখন জানার বিষয় হলো, আমার ঐ কথার কারণে কি কসম হয়েছিল? এখন আমার করণীয় কি?
হাঁ, প্রশ্নোক্ত কথার কারণে আপনার কসম সংঘটিত হয়েছে। পরবর্তীতে ঐ কাজটি না করার কারণে আপনার কসমটি ভঙ্গ হয়েছে। এখন আপনার কর্তব্য হলো, কসম ভঙ্গের কাফ্ফারা আদায় করা। কসমের কাফ্ফারা হলো, দশজন দরিদ্র ব্যক্তিকে দুইবেলা তৃপ্তি সহকারে খানা খাওয়ানো বা এর মূল্য দিয়ে দেওয়া। অথবা দশজন দরিদ্র ব্যক্তিকে এক জোড়া করে পোশাক দেওয়া। তবে কেউ যদি এর কোনেটির সামর্থ্য না রাখে তাহলে সে লাগাতার তিনটি রোযা রাখবে। Ñসুরা মায়েদা : ৮৯; ফাতহুল কাদীর ৪/৩৫৬;ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া ২/৫৩, ২/৬১; আলবাহরুর রায়েক ৪/২৮৬; রদ্দুল মুহতার ৩/৭২৬
প্রকাশ থাকে যে, আল্লাহ তাআলার নাম ব্যতীত কোনো কিছুর কসম করা নিষেধ। তাই কেউ কসম করতে চাইলে আল্লাহর নামেই কসম করা আবশ্যক।
- আমাদের এলাকার এক ব্যক্তি দাড়ি রাখার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে গিয়ে...
- চাচার কাছে শুনেছি দাদীর অনেক জায়গা-জমি ছিল। চাচার বর্ণনা অনুযায়ী...
- এক লোক মান্নত করলো, আল্লাহ যদি এই অসুস্থ গরুটি ভাল...
- গত বছর একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমি রমযানের শেষ দশকে...
- ক. কসমের কাফফারার রোযা কি লাগাতার ধারাবাহিকভাবে রাখতে হয়, নাকি...
- আমার ছোট ছেলে যখন গর্ভে তখন আমি মানত করেছিলাম, যদি...
- কিছুদিন আগে আমার মা একটি কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন।...
- আমার ছেলে গত মাসে ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে। সুস্থতার কোনো...
- আমার বড় মেয়ের বিবাহ নিয়ে বেশ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। তখন...
- কিছুদিন আগে আমার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়। তার আশঙ্কাজনক...