একজন বললেন, যদি ফরয বা ওয়াজিব নামায কাযা হয়ে যায়...
একজন বললেন, যদি ফরয বা ওয়াজিব নামায কাযা হয়ে যায় তবে তা তওবা করলেও মাফ হবে না। আদায় করা জরুরি। কেননা যে কাজের কারণে গুনাহ লেখা হয় তা তাওবার দ্বারা মাফ হবে ঠিক কিন্তু যে কাজের জন্য আযাব লেখা হয় সেটা তওবা দ্বারা মাফ হয় না। যেমন নামায না পড়লে লেখা হয় আযাব, গুনাহ নয়। সুতরাং নামায পুনরায় পড়া ছাড়া শবে কদর পেলেও পরিত্রাণ না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। উপরোক্ত কথাগুলো কুরআন-হাদীসসম্মত কি না। সঠিক বিষয় জানিয়ে বাধিত করবেন।
ফরয বা ওয়াজিব নামায ছুটে গেলে, তা পরবর্তীতে কাযা করে নেওয়া জরুরি। শুধু তাওবা করে নেওয়া যথেষ্ট নয়। প্রশ্নের এ কথাটি সঠিক। কিন্তু প্রশ্নে এর কারণ হিসেবে যা উল্লেখ করা হয়েছে তা ঠিক নয়। কাযা নামায আদায় করা জরুরি এ বিষয়টি একাধিক সহীহ হাদীস এবং রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম রা.-এর আমল দ্বারা প্রমাণিত।
-বাদায়েউস সানায়ে ১/৫৬০; ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/১২১; শরহুল মুনইয়াহ ৫২৯; আদ্দুররুল মুখতার ২/৬২; ইলাউস সুনান ৭/১৪১, ১৪৩
- নামাযের প্রথম কিংবা দ্বিতীয় বৈঠকে একাধিকবার তাশাহহুদ পড়ে ফেললে করনীয় ৷
- আমার বাবাকে তার এক বন্ধু একটি ওয়ালম্যাট গিফট করেছে। তাতে...
- আমি আজ এশার নামাযে প্রথম রাকাতে ভুলে ৩ বার সেজদা...
- আমি আজ আসর নামাযের শেষ বৈঠকে ভুলে দু’বার তাশাহহুদ পড়ে...
- হুযুর, আজ ফজর নামাযে প্রথম রাকাতে আমি ইমামের পেছনে দাঁড়িয়ে...
- আমাদের পার্শ্ববর্তী এলাকায় একটি মসজিদ আছে। যার নাম দেয়া হয়েছে...
- আমি মাঝেমধ্যে ফরয নামায একাকী পড়ার সময় তৃতীয় ও চতুর্থ...
- কয়েক দিন আগের কথা। বিতরের নামাযে দাঁড়ানো অবস্থায় আমি সন্দেহে...
- সেদিন এক ব্যক্তির মুখে শুনলাম, রমযান মাসে নাকি এমন একটি...
- সেদিন বিতর নামায পড়ছিলাম। ৩য় রাকাতে দুআয়ে কুনূত না পড়েই...