আমরা জানি যে, কারো নিকট প্রয়োজন অতিরিক্ত নেসাব পরিমাণ সম্পদ...
আমরা জানি যে, কারো নিকট প্রয়োজন অতিরিক্ত নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকলে যাকাত (১ বছর অতিক্রম হলে) ও কুরবানী ওয়াজিব। এখন আমার জানার বিষয় হল, আমার এমন অনেক আত্মীয়স্বজন আছেন, যারা বাহ্যত গরীব। কষ্ট করে সংসার চলে। কিন্তু তারা ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে যেমন মেয়ের বিবাহ দেওয়া, ঘরবাড়ি বানানো ইত্যাদির জন্য বিভিন্ন বীমা ও ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে টাকা জমা দিয়ে আসছেন। যা ইতোমধ্যেই নিসাব পরিমাণ হয়ে গেছে। উল্লেখ্য, এই টাকা কিন্তু বর্তমানে তাদের প্রয়োজন অতিরিক্ত। এমতাবস্থায় তাদের উপর কুরবানী ও যাকাত ওয়াজিব হবে কি না এবং তাদের জন্য যাকাতের মাল খাওয়া বৈধ হবে কি না? সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে বাধিত করবেন।
জমা টাকা নেসাব পরিমাণ হলে তা যে উদ্দেশ্যেই রাখা হোক তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে এবং বছরান্তে উক্ত সম্পদের যাকাতও দিতে হবে। এমন ব্যক্তি যাকাত গ্রহণ করতে পারবে না। উল্লেখ্য, প্রচলিত বীমা কোম্পানিগুলোর লেনদেন সুদ ও জুয়ার উপর প্রতিষ্ঠিত। তাই এতে অংশগ্রহণ করা সম্পূর্ণ হারাম।
মাবসূত সারাখসী ২/১৮৯; আলমুহীতুল বুরহানী ৩/১৫৬, ৮/৪৫৫; বাদায়েউস সানায়ে ৪/১৯৬; আদ্দুররুল মুখতার ২/২৫৯, ৬/৩১২
- এ বছর কোনো এক কারণে আমাদের কুরবানী বিলম্বিত হয়ে যায়।...
- আমার দুই ছেলে ও এক মেয়ের জন্য একটি গরু দিয়ে...
- আমাদের এলাকায় দুটি মসজিদ আছে। নিকটস্থ মসজিদে ঈদের দুটি জামাত...
- ক) এক ব্যক্তির ছেলে খুব অসুস্থ ছিল। এক পর্যায়ে সে...
- আমাদের কাফেলার কয়েকজন মুযদালিফা থেকে মিনায় না গিয়ে সরাসরি মক্কায়...
- আম্মু বলেছিলেন এ বছর কুরবানী করবেন। তাই কয়েক মাসের টাকা...
- আমি একজন লোকাল বাসচালক। কুরবানীর দিন আমার গাড়িতে কিছু গোশত...
- আমি ও আমার স্ত্রী দেশেই থাকি। কিন্তু আমাদের ছেলে-মেয়ে সবাই...
- কুরবানীর পশু কিনতে আমরা তিন ভাই হাটে গেলাম। কিন্তু পশুর...
- আমি ফার্মের মুরগি বিক্রি করি। কিছুদিন আগে এক লোক ২০টা...