আমি একটি মসজিদের মুআযযিন। মসজিদ কমিটি আমাকে সকালে মক্তবে পড়ানোর...
আমি একটি মসজিদের মুআযযিন। মসজিদ কমিটি আমাকে সকালে মক্তবে পড়ানোর দায়িত্বও দিয়েছে। আমার বেতন ধার্য করা হয়েছে চার হাজার টাকা, যা দিয়ে আমার সংসার কোনো মতে চলে যায়। একবার আমি বিপদে পড়ে মান্নত করি, বিপদ কেটে গেলে আমি এক মাস ইতেকাফ করব। আল্লাহ তাআলা আমার বিপদটি দূর করে দিয়েছেন। তাই মান্নত আদায়ের জন্য মসজিদে ইতেকাফে বসি। ইতেকাফের কারণে আমি মক্তবে পড়ানো বন্ধ করে দেই। কেননা, মক্তবটি মসজিদের বাহিরে অবস্থিত। কিন্তু মসজিদ কমিটি আমাকে বলল, প্রয়োজনে মসজিদে বসে মক্তব পড়ান। এক মাস পড়া বন্ধ রাখতে পারেন না। অন্যথায় আপনার বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে। বেতন বন্ধ হলে বা কমে গেলে আমার সংসার চালানো মুশকিল হবে। তাই আমি মসজিদে বসে মক্তব পড়ানো শুরু করি। কোনো এক ব্যক্তি বলল, মসজিদে পড়িয়ে বিনিময় নেওয়া ঠিক নয়। আমার প্রশ্ন হল, উল্লেখিত কারণেও কি আমি মসজিদে পড়িয়ে পারিশ্রমিক নিতে পারব না? দয়া করে সঠিক বিষয়টি জানিয়ে বাধিত করবেন।
উল্লেখিত ওযরের কারণে আপনি ইতেকাফের দিনগুলোতে মসজিদে পড়াতে পারবেন এবং আপনার নির্ধারিত বেতনও নিতে পারবেন।
হাশিয়াতুত তাহতাবী আলালমারাকী পৃ. ৩৮৪; আলবাহরুর রায়েক ২/৩০৪
- আমাদের এলাকার এক ব্যক্তি দাড়ি রাখার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করতে গিয়ে...
- চাচার কাছে শুনেছি দাদীর অনেক জায়গা-জমি ছিল। চাচার বর্ণনা অনুযায়ী...
- এক লোক মান্নত করলো, আল্লাহ যদি এই অসুস্থ গরুটি ভাল...
- গত বছর একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে আমি রমযানের শেষ দশকে...
- ক. কসমের কাফফারার রোযা কি লাগাতার ধারাবাহিকভাবে রাখতে হয়, নাকি...
- আমার ছোট ছেলে যখন গর্ভে তখন আমি মানত করেছিলাম, যদি...
- কিছুদিন আগে আমার মা একটি কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন।...
- আমার ছেলে গত মাসে ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়ে। সুস্থতার কোনো...
- আমার বড় মেয়ের বিবাহ নিয়ে বেশ জটিলতা সৃষ্টি হয়েছিল। তখন...
- কিছুদিন আগে আমার ছেলে সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হয়। তার আশঙ্কাজনক...